পৃথিবীর নিজ অক্ষে আবর্তন এবং সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণন
পৃথিবীর নিজ অক্ষে আবর্তন এবং সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণন বিষয়টি বর্ণনা
সকালে সূর্য পূর্ব দিকে উঠে। সন্ধ্যা বেলায় পশ্চিম দিগন্তে ডুবে যায়। পরদিন ঠিক একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে। এ থেকে মনে হয় সূর্য পৃথিবীকে কেন্দ্র করে পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে ঘুরছে। প্রাচীনকালে মানুষের মনে এ ধারণা বদ্ধমূল ছিলো যে পৃথিবী স্থির এবং সূর্য পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘোরে।
প্রকৃতপক্ষে- পৃথিবীই সূর্যের চারদিকে ঘোরে এবং পৃথিবী নিজ অক্ষের উপর আবর্তন করে বা পাক খায়। ঘটনাটি অনেকটা লাটিম ঘুরার মতো। লাটিম তার সরু অঙ্গে এর উপর দাড়িয়ে নিজে নিজে পাক খায় বা আবর্তন ঘোরে। একই সাথে মাটির উপর বৃত্তাকার বা উপবৃত্তাকার পথে এক স্থান হয়ে অন্য স্থানে হয়ে ঘুরে আসে। এভাবে লাটিমটির দুই ধরণের গতি আছে।
একটি হলো নিজ অক্ষের উপর আবর্তন আরেকটি হলো মাটির উপর দিয়ে ঘুরে আসা। লাটিমের মতো পৃথিবীর দুই ধরণের ঘূর্ণন রয়েছে। একটি হলো পৃথিবীর নিজ অক্ষের কেন্দ্র করে ২৪ ঘণ্টায় একবার পশ্চিম থেকে পূর্বদিকে আবর্তন করে। এটিকে বলা হয় পৃথিবীর আহ্নিক গতি। দ্বিতীয়টি হলো পৃথিবী প্রায় ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টা সময়ে একবার সূর্যের চারপাশে ঘুরে আসে। একে পৃথিবীর বার্ষিক গতি বলে। পৃথিবীর আহ্নিক গতির অর্থাৎ নিজ অক্ষের উপর আবর্তনের কারণে দিন-রাত হয়।
সকালে সূর্য পূর্ব দিকে উঠে। সন্ধ্যা বেলায় পশ্চিম দিগন্তে ডুবে যায়। পরদিন ঠিক একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে। এ থেকে মনে হয় সূর্য পৃথিবীকে কেন্দ্র করে পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে ঘুরছে। প্রাচীনকালে মানুষের মনে এ ধারণা বদ্ধমূল ছিলো যে পৃথিবী স্থির এবং সূর্য পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘোরে।
প্রকৃতপক্ষে- পৃথিবীই সূর্যের চারদিকে ঘোরে এবং পৃথিবী নিজ অক্ষের উপর আবর্তন করে বা পাক খায়। ঘটনাটি অনেকটা লাটিম ঘুরার মতো। লাটিম তার সরু অঙ্গে এর উপর দাড়িয়ে নিজে নিজে পাক খায় বা আবর্তন ঘোরে। একই সাথে মাটির উপর বৃত্তাকার বা উপবৃত্তাকার পথে এক স্থান হয়ে অন্য স্থানে হয়ে ঘুরে আসে। এভাবে লাটিমটির দুই ধরণের গতি আছে।
একটি হলো নিজ অক্ষের উপর আবর্তন আরেকটি হলো মাটির উপর দিয়ে ঘুরে আসা। লাটিমের মতো পৃথিবীর দুই ধরণের ঘূর্ণন রয়েছে। একটি হলো পৃথিবীর নিজ অক্ষের কেন্দ্র করে ২৪ ঘণ্টায় একবার পশ্চিম থেকে পূর্বদিকে আবর্তন করে। এটিকে বলা হয় পৃথিবীর আহ্নিক গতি। দ্বিতীয়টি হলো পৃথিবী প্রায় ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টা সময়ে একবার সূর্যের চারপাশে ঘুরে আসে। একে পৃথিবীর বার্ষিক গতি বলে। পৃথিবীর আহ্নিক গতির অর্থাৎ নিজ অক্ষের উপর আবর্তনের কারণে দিন-রাত হয়।
No comments